১২ বিলিয়ন ডলার পরিশোধের চাপ'"/>

রবিবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৪

বিদেশী ঋণ: ‘১২ বিলিয়ন ডলার পরিশোধের চাপ

১২ বিলিয়ন ডলার পরিশোধের চাপ‘-এমন শিরোনাম করেছে দেশ রূপান্তর পত্রিকা। এই খবরটিতে বলা হয়েছে যে, সরকারি ও বেসরকারি খাতে নেওয়া বিদেশি ঋণ পরিশোধের চাপ বাড়ছে এবং আগামী ডিসেম্বর নাগাদ পরিশোধ করতে হবে প্রায় ১২ বিলিয়ন বা এক হাজার ২০০ কোটি মার্কিন ডলার। এর মধ্যে সরকার ও সরকারি গ্যারান্টিতে নেওয়া ঋণের মধ্যে পরিশোধ করতে হবে ৩১৯ কোটি ৬০ লাখ ডলার। বাকিটা পরিশোধ করবে বেসরকারি খাত।

ঋণ পরিশোধের চাপ সামলাতে হিমশিম খেতে হচ্ছে। বিদেশি মুদ্রার সংকট কাটাতে আরো বেশি ঋণের জন্য দৌঁড়ঝাপ করতে হচ্ছে সরকারকে। আর এর কারণ হচ্ছে পুরনো ঋণ পরিশোধের চাপ।

এনিয়ে কালের কণ্ঠে পত্রিকার শিরোনাম, সুদের হার বাড়ছে, শোধের অংক বাড়বে। এতে বলা হয়েছে যে, ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধের কারণে বিশ্ব অর্থনীতির ভিন্ন পরিস্থিতির মধ্যে একদিকে বাড়ছে বৈদেশিক ঋণের সুদ, অন্যদিকে কমছে ঋণ পরিশোধের সময়। সুদহার বাড়ার কারণে ঋণগ্রহীতা দেশগুলোর ঋণ পরিশোধের চাপ বাড়ছে। বাংলাদেশ তুলনামূলক সহজ শর্তে ঋণ নিলেও গত অর্থবছরের তুলনায় বেড়েছে ঋণ পরিশোধের চাপ।

অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের (ইআরডি) তথ্য মতে, করোনা-পরবর্তী সময়ে বিভিন্ন উন্নয়ন সহযোগী সংস্থা ও দেশের সুদহার এক থেকে পাঁচ শতাংশ বেড়েছে। অন্যদিকে বৈশ্বিক সুদহার নির্ধারণের অন্যতম মাপকাঠি লন্ডন ইন্টার ব্যাংক অফারড রেটের (লাইবর) পরিবর্তে সিকিউরড ওভারনাইট ফিন্যান্সিং রেট (সোফর) নামে নতুন ব্যবস্থা চালুর ফলেও সুদহারে পরিবর্তন এসেছে।

ইআরডির কর্মকর্তারা জানান, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের প্রভাবে সোফর রেট বেড়ে ৫ শতাংশের বেশি হয়েছে। এ কারণে বাজারভিত্তিক ঋণের জন্য বাংলাদেশকে এখন ৫ শতাংশের বেশি সুদ পরিশোধ করতে হচ্ছে।

আরো পড়ুন ...